রুটের নেতৃত্বে বড় বাঁধা সাবেকরা
প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২২ ২০:৫২

নিউজ ডেস্কঃ টানা হেরেই চলেছে জো রুটের নেতৃত্বাধীন ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। এতে করে সমলোচনার মুখে পড়েছেন দলটির অধিনায়ক রুট। তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটাররা।
অধিনায়ক রুটের সমলোচনায় আথারটন। টেস্ট ক্রিকেটে খুবই বাজে সময় কাটাচ্ছে ইংল্যান্ড। শেষ ১৭ টেস্টে কেবল একটিতে জয়! অধিনায়ক হিসেবে ব্যর্থতার বোঝা রুটের কাঁধেই এসেছে। অ্যাশেজে পরাজয়ের পর ইংলিশ ক্রিকেটারদের ব্যর্থতার জন্য আইপিএলকেও দায়ী করেছিলেন সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটাররা।
সর্বশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছেও সিরিজ হেরেছে ইংল্যান্ড। যে কারণে রুটকে অধিনায়কের পদ থেকে সরানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার নাসের, আথারটনরা। নাসের তো জানিয়েই দিলেন অধিনায়ক হিসেবে এখন আর চলে না রুট। তার সুরেই কথা বললেন আথারটন।
ইংরেজি এক দৈনিকের কলামে আথারটন লেখেন, “রুটের অধিনায়কত্ব অচল। তার অধীনে দল টানা ৫ সিরিজে জেতেনি। সর্বশেষ ১৭ টেস্টের ভেতর কেবল একটিতে জিতেছে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটকে অবহেলার মূল্য ইংল্যান্ডকে দিতে হচ্ছে। এমন সময় আসে যখন একজন অধিনায়কের নতুন কিছু বলার থাকে না। তার খেলোয়াড়দের অনুপ্রাণিত করার নতুন কোনো কৌশল থাকে না। থাকে না ভিন্ন সুর ও ধরণ।”
ব্যাটার হিসেবে ফর্মের তুঙ্গে রয়েছেন রুট। অ্যাশেজে ব্যর্থ হওয়ার পরও নিজের নেতৃত্ব নিয়ে কোনো দোষত্রুটি খুঁজে পাননি রুট। বরং ব্যর্থতার পরও অধিনায়কত্ব চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ হারের পরও বললেন ইংল্যান্ডের টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্বে থাকতে চান তিনি।
“এই দলটাকে নেতৃত্ব দিয়ে সামনে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আমি খুবই উৎসাহী। এই বিষয়ে আমি সফরের শুরু থেকে সিরিজ চলাকালীন পরিষ্কার করেই বলেছিলাম।”
অবশ্য রুট নিজে অধিনায়ক হিসেবে থাকতে চাইলে তার ভাগ্য ছেড়ে দিয়েছেন নির্বাচকদের হাতে। শেষ ১৭ টেস্টে একটিতে জয় নিশ্চয়ই পরিস্থিতি রুটের পক্ষে কথা বলবে না।
টেস্টে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হারার রেকর্ড গড়েছেন রুট। ৬৪ ম্যাচের মধ্যে তার অধীনে দল হেরেছে ২৬টিতে। তার চেয়ে বেশি ম্যাচ হারের রেকর্ড রয়েছে কেবল দুজনের।
-নট আউট/এমআরএস/টিএ
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: