ঢাকা | শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

ক্যারিয়ার নিয়ে দ্বিধায় স্টোকস

নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ৯ এপ্রিল ২০২২ ১১:২১

ইনজুরি যেন পিছুই ছাড়ছে না স্টোকসের। ফাইল ছবি ইনজুরি যেন পিছুই ছাড়ছে না স্টোকসের। ফাইল ছবি

নিউজ ডেস্কঃ বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নে বল হাতে স্টোকস। পুরো ক্রিকেটবিশ্ব তাকিয়ে শেষ ওভারে। তবে যা হয়েছিল সেদিন তা হয়তো কল্পনায় ভাবেননি স্টোকস সহ পুরো ইংল্যান্ড দল। এই দুই লাইনে সকলেই বুঝে ফেলেছে কোন ম্যাচের কথা বলা হয়েছে। তবুও খোলাসা করেই বলা যাক ম্যাচটি ছিল ২০১৬ সালের সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ফাইনাল। চার বলে চার ছয় দেওয়ার পর ক্যারিয়ারের বেশ কিছুদিন ছিলেন ছন্নছাড়া।

মারামারি কান্ডে হয়েছিলেন নিষিদ্ধ। তবে কথা দিয়েছিলেন এমন কিছু করতে চান যার কারনে মানুষ তাকে মনে রাখবে সম্মানের সাথে। সেই কাজটি পটু হাতে করেছিলেন ২০১৯ বিশ্বকাপে। দেশকে প্রথমবার বিশ্বকাপের স্বাদ এনে দিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল এই অলরাউন্ডারের। 

করোনা মহামারির প্রভাব যেমন পড়েছিল ক্রিকেট মাঠে ঠিক তেমনি পড়েছিল খেলোয়াড়দের জীবনে। জৈব সুরক্ষা বলয়ে অতিষ্ঠ হয়ে গেছিলেন ক্রিকেটের বাইরে। মানসিক অবসাদ কাটিয়ে দেশের হয়ে খেলতে গত অ্যাশেজ সিরিজ দিয়ে ক্রিকেটে ফিরেছিলেন বেন স্টোকস। তবে মোটে সুখকর হয়নি প্রত্যাবর্তন। দল হেরেছিল ৪-০ তে।

অতীতের মত একা হাতে পারেননি এবারে কোন ম্যাচ জেতাতে দলকে। অ্যাশেজে ব্যর্থতার পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মেগা নিলাম থেকেও নিজেকে সরিয়ে নেন। মূলত টেস্ট ক্রিকেটে মনযোগ বাড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। 

অ্যাশেজে ব্যর্থতার পর ছিলেন উইন্ডিজ সফরেও। তবে সেই সফরে গিয়ে চোটে পড়েন এই অলরাউন্ডার।ঠিক কবে নাগাদ বাইশগজে ফিরতে পারবেন তাও আপাতত বলা যাচ্ছে না। বার বার চোটে পড়ায় নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ার নিয়ে দ্বিধায় ভুগছেন এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার।

ইনজুরি বিষয়ে স্টোকস বলেন, 'এই মুহুর্তে, আমি এই স্ক্যানগুলি না পাওয়া পর্যন্ত কোনো অনুশীলন করছি না। (সম্পূর্ণ স্ক্যান রিপোর্ট পাওয়ার পর) আমরা খুঁজে বের করবো যে, কী ঘটছে। আশা করি, সে অনুযায়ী একটি ভবিষ্যত পরিকল্পনা তৈরি করতে পারবো।'

 

-নট আউট/এমআরএস/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷