ঢাকা | শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১

আমি যোদ্ধা, হাল ছেড়ে দেই নি!

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২০ আগস্ট ২০২২ ০৯:১৬

হাসান আলী৷ ছবি সংগৃহীত হাসান আলী৷ ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্ক:  এশিয়া কাপের ১৫তম আসরে সবার প্রথম দল দিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড৷ সেই দলে দেখা মিলেনি হাসাৱ আলীর নাম৷ সহজ বাংলায় বললে অর্থ দাঁড়ায় জায়গা হয়নি এই ফাস্ট বোলারের৷ হতাশ হলেও অবশ্য ভেঙে পড়ছেন না৷ আবারও পারফর্ম করে জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে চান তিনি৷

দলে জায়গা না পাওয়া নিয়ে হাসান বলেন,, 'আমার পারফরম্যান্স ছিল গড়পড়তা এবং এ কারণে আমি হতাশ। কিন্তু এটাই জীবন। একদিন আপনি অনেক উপরে উঠবেন এবং অন্যদিন নিচে নেমে যাবেন। আমি এখানে হাই পারফরম্যান্স সেন্টারের কোচদের সঙ্গে কাজ করছি। আমি কারগরি বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছি এবং ছন্দ ফেরাতে কঠোর পরিশ্রম করছি। এর মধ্যে দিয়ে জাতীয় দলে ফেরার মঞ্চ তৈরি করতে চাই।'

দলের বাইরে থাকা হাসান মনোযোগ দিতে চাচ্ছেন ঘরোয়া লিগে৷ সেখানে ভালো করে আবারও সকলের আস্থা অর্জন করতে চান তিনি৷ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টিতে নিজেকে দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ রয়েছে এবং নির্বাচক কমিটি, টিম ম্যানেজমেন্ট ও অধিনায়কের আস্থা অর্জন করতে চাই। সেই সঙ্গে জাতীয় ফিরতে চাই।'

তিনি আরও যোগ করেন, 'আমি একজন যোদ্ধা এবং আমি হাল ছেড়ে দেই না। দুই বছর আগে যখন ইনজুরির কারণে ছিটকে যাই আমি ঘরোয়া আসরে (কায়েদ-ই-আজম ট্রফি) ভালো করে দলে ফিরি। ঘরোয়া ক্রিকেট দারুণ একটি জায়গা পারফর্ম করার। নিজের খেলাটাকে বোঝার জন্য এটা দারুণ জায়গা এবং এখানে আপনি মানসম্পন্ন ক্রিকেটারদের বিপক্ষে খেলতে পারবেন। আমি আগামী মৌসুমে ভালো করতে চাই যাতে করে দ্রুতই জাতিয় দলে ফিরতে পারি।'

পাকিস্তানের অন্যতম অভিজ্ঞ বোলারদের একজন হাসান৷ ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে দলকে শ্রেষ্ঠ করতে বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন এই ডান হাতি বোলার৷ তিনি বাস্তবিক অর্থেই একজন পরিশ্রমী খোলায়াড়৷ এর আগে ইনজুরির কারনে দীর্ঘসময় জাতীয় দলের বাইরে থাকার পর ঘরোয়া লিগে চমকপ্রদ বোলিং করে জায়গা পেয়েছিলেন জাতীয় দলের৷ এবার পারবেন কি না তা সময়ে বলবে৷ তবে পারলে তা দেশটির ক্রিকেটের জন্য সুবিধাজনক কিছুই হবে৷

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷