টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ্য করতে আক্রমণাত্মক পন্থায় ইংল্যান্ড
প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৩:২০

নট আউট ডেস্কঃ টেস্ট ক্রিকেটের কথা সামনে আসলে চোখে ভাসে পাঁচদিনের লড়াই। যে লড়াইকে জীবনের সাথে তুলনা করলে সম্ভবত ভুল হবে না। কেননা পাঁচদিনের এই খেলায় চলে টিকে থাকার সংগ্রাম। হারতে হারতে জিতে যাওয়া। সামান্য ভুলে গতিপথ বদলে যাওয়াও সময়ে-অসময়ে দেখা যায়। তবে আধুনিক বিশ্বে মানুষের অধিক ব্যস্ততার কারনে ক্রিকেটের এই সংস্করণে প্রতি আগ্রহ কমছে অনেকের। শুধু তাই নয় কুড়ি ওভারের ক্রিকেটের প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসায় জৌলুশ হারাচ্ছে সাদা পোষাকের ক্রিকেট। তবে বর্তমান সময়ে ইংল্যান্ডের বাজবল ক্রিকেট মুগ্ধ করছে ক্রিকেট প্রেমীদের। কেননা প্রচলিত ব্যকরণের বাইরে গিয়ে অনন্য এক জায়গায় তারা নিয়ে যাচ্ছে নিজেদের খেলার ধরনকে। মানুষের কাছে উপভোগ্য করতেই ধারাবাহিক আক্রমণাত্মক খেলারও পরিকল্পনা সাজিয়েছে দলটি।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের দায়িত্ব পাওয়ার পর দলের পরিবেশ বদলিয়ে দিয়েছে ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ও বেন স্টোকস। দুজনের রসায়ন জমেছে দারুণভাবেই। ম্যাকালাম চান মানুষ টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ করুক। সেই কারণে তিনি আক্রমণাত্মক স্টাইলে শিষ্যদের টেস্ট খেলায় উদ্বুদ্ধ করছেন।
নিজেদের খেলার ধরণ প্রসঙ্গে ম্যাককালাম বলেন, 'অধিনায়ক বেন স্টোকসের সঙ্গে কাজ করে আনন্দ পেয়েছি। তার মতো মানুষ খুব কমই আছে। আমি জানতাম সে ভালো, কিন্তু এতটা ভালো বুঝতে পারিনি। নেতৃত্ব দেওয়ার কাজটা সে খুব সহজে করে। ম্যাচের ফলাফল নিয়ে আমরা চিন্তিত না। নিজেদের খেলার একটা ধরন তৈরি করতে চাই। স্টোকসের নেতৃত্বে সেটা সম্ভব। '
আইপিএলে টানে অনেকে জাতীয় দলের দায়িত্ব ছেড়েছেন। তবে এক্ষেত্রে উল্টো পথে হেটেছেন ব্রেন্ডন। ইংল্যান্ডে অফার পেয়ে চলে এসেছেন কাজ করতে। যদিও তিনি আইপিএল ছেড়ে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের কোচ হতে চাননি!
ব্রেন্ডন বলেন, 'সত্যি বলতে আমি এই চাকরিটা চাইনি। এখন যদিও কাজটাকে ভালোবেসে ফেলেছি। এর আগে আমি যা করতাম তার থেকে অনেকটা আলাদা ধরনের কাজ। বিশ্বের অন্যতম সেরা কিছু ক্রিকেটারের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। ইংল্যান্ডে যে দারুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছে সেটা জানতাম। এখন সেটা বুঝতে পারি। ওদের চিন্তা-ভাবনা অন্যরকমের। '
-নট আউট/এমআরএস
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: