শাহিন-নাসিমদের রোটেশন পদ্ধতিতে খেলানোর পরামর্শ গুলের
প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২৩ ২১:০৩

নট আউট ডেস্কঃ চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। উপমহাদেশে বিশ্বকাপ বলেই ফেভারিটদের তালিকায় রয়েছে পাকিস্তানের নামও। সাম্প্রতিক ফর্মও অবশ্য কথা বলছে পাকিস্তানের পক্ষেই। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি ফাইনালে খেলা দলটি, ২০২২ বিশ্বকাপে খেলেছে ফাইনালে।
এদিকে বিশ্বকাপের আগে একগাদা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ রয়েছে পাকিস্তানের সামনে। রয়েছে ঘরের মাটিতে এশিয়া কাপও৷ তাই খানিকটা ব্যস্ত সময় পার করতে হবে বাবর-শাহিনদের। আইসিসির কোন ইভেন্টে বরাবরই পাকিস্তানের শক্তির জায়গা তাদের পেস বোলিং ইউনিট। বিশ্বকাপকে সামনে রেখে তাই শাহিন-রউফদের দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন দেশটির সাবেক পেসার উমর গুল।
পাক পেসারদের সতেজ ও ফ্রেশ রাখতে বিশ্বকাপের আগে যে নির্দিষ্ট রোটেশন পলিসির প্রয়োজন রয়েছে তা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (পিসিবি) জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। কদিন আগেই পাকিস্তানের অন্তর্বতীকালীন পেস বোলিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন গুল। পেসারদের চোট মুক্ত রাখতেই পিসিবি ও নির্বাচকদের নির্দিষ্ট রোটেশন পলিসি তৈরির আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
দিন দুয়েক বাদেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫টি করে ওয়ানডে ও সমান সংখ্যক ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলবে পাকিস্তান। কিউই সিরিজ শেষ করেই শ্রীলঙ্কা সফর করবে বাবর আজমরা। সেখানে দুইটি টেস্ট খেলবে পাকিস্তান। এরপর আফগানিস্তানের বিপক্ষেও সাদা বলের সিরিজ খেলার কথা রয়েছে দলটির।
সেপ্টেম্বরে ঘরের মাটিতে বসবে এশিয়া কাপের আসর। বিশ্বকাপ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এই একগাদা সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। এমন পরিস্থিতিতে ক্রিকেট পাকিস্তানের সঙ্গে এক আলোচনায় উমর গুল জানিয়েছেন পেসারদের ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বিশ্বকাপের আগে যেহেতু তারা টানা খেলার মধ্যে থাকবেন শাহিন আফ্রিদিরা, তাই অনুমেয়ভাবেই একটা ধকল যাবে পেসারদের উপর দিয়ে।
উমর গুল বলেন, 'আমারা সৌভাগ্যবান যে আমাদের হাতে এমন কিছু বোলার রয়েছে যারা ১৪০ কি:মি প্রতি ঘণ্টা স্পিডে বল করতে পারে। তাদের যত্ন নিতে হবে আমাদের। নির্দিষ্ট রোটেশন পলিসি তৈরি করতে হবে ভারতে বিশ্বকাপের জন্য তাদেরকে ফিট রাখার জন্য। আমি নিশ্চিত যে পিসিবি এবং নির্বাচকরা এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ভাবছেন।'
-নট আউট/টিএ
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: