১০ রানে ৫ উইকেট নিয়ে ৫০০ রান করতে চায় আফগানরা
প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৩ ০২:২৬

নট আউট ডেস্কঃ ঢাকা টেস্টের প্রথম দিনটা স্বাগতিক বাংলাদেশ নিজেদের করে নিয়েছে। নাজমুল হোসেন শান্ত ক্যারিয়ারের তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিতে করেছেন ১৪৬ রান। ওপেনার মাহমুদুল হাসানের ব্যাট থেকে এসেছে ৭৬ রানের ইনিংস। শেষ দিকে মুশফিকুর রহিম ও মেহেদী হাসান মিরাজের দৃঢ়তায় ৫ উইকেটে ৩৬২ রান করেছে বাংলাদেশ। যা টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান।
সারাদিনে বাংলাদেশ যে খুব বেশি দাপট দেখিয়ে ব্যাটিং করেছে তেমনটাও না। অবশ্য অনভিজ্ঞ আফগান বোলাররাই এদিন যেন বাংলাদেশ ব্যাটারদের রান তুলতে করেছেন বড় সাহায্য। অনিয়ন্ত্রিত লাইন-লেন্থ বজায় রেখে এলোমেলো বোলিংয়ে প্রথম দিনে খেলা হয়েছে মাত্র ৮০ ওভার।
এর মাঝেই আফগান স্পিনাররা যেন নির্দিষ্ট জায়গায় বল ফেলতেই গেছেন ভুলে। আমির হামজা, জহির খান কিংবা হাত ঘুরানো হাশমত উল্লাহ শাহিদী, রহমত শাহ'রা করেছেন একের পর এক ভুল। এমনকি এদিন নির্বিষ ছিল আফগান ফাস্ট বোলিং ইউনিটও। এলোমেলো বোলিংয়ে আফগান বোলাররা যেমন করেছেন রান খরচ, তেমনি প্রথম দিনেই বোলাররা করেছেন ১৫টি নো বল।
বোলারদের এমন এলোমেলো বোলিং চোখ এড়ায়নি আফগান কোচ জনাথন ট্রটের। বোলারদের হতশ্রী পারফর্মেন্স মূল্যায়ন করতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা একদমই ভালো বোলিং করিনি। আমরা ঠিক জায়গায় যথেষ্ট বল করিনি। আপনি যদি ঠিক জায়গায় বল না করতে পারেন, তাহলে টেস্ট ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। আমরা প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলতে পারিনি। কিছু ক্ষেত্রে হয়তো করেছি। কিন্তু সেটা যথেষ্ট নয়।’
প্রথম দিনের ভুল দ্বিতীয় দিনে আর করতে চায় না আফগানরা। আগামীকাল আফগানদের লক্ষ্য তাই একটাই, যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশকে গুটিয়ে দিয়ে বড় সংগ্রহ গড়া। নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানাতে গিয়ে খানিকটা রসিকতা করেই ট্রট বলেছেন, ‘১০ রানের মধ্যে বাকি ৫টি উইকেট তুলে নিতে চাই (হাসি)। তারপর ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০০ রান সংগ্রহ করতে চাই। ভালো হবে অন্তত লাঞ্চের আগে তাদেরকে অলআউট করতে পারলে।’
‘সকালে আমরা নতুন বল পাব। আশা করি, পেসাররা সেটা কাজে লাগিয়ে ভালো বল করতে পারবে। আজকের প্রচণ্ড গরমে কঠিন শিক্ষাই হয়েছে ছেলেদের।’ যোগ করে বলেছেন তিনি।
-নট আউট/টিএ
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: