ঢাকা | মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১

সেরার বিচারে অধিনায়ক ধোনির পাশেই রোহিত

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২ আগস্ট ২০২৪ ১২:২১

রোহিত শর্মা ও মহেন্দ্র সিং ধোনি। ফাইল ছবি রোহিত শর্মা ও মহেন্দ্র সিং ধোনি। ফাইল ছবি

নট আউট ডেস্কঃ দীর্ঘ প্রায় ১৩ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে, বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে ভারত। রোহিত শর্মার নেতৃত্বে সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্ট বিশ্বকাপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। এর আগে ২০১১ সালে ঘরের মাটিতে অনুষ্ঠিত হওয়া বিশ্বকাপে মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে বিশ্বকাপ পেয়েছিল ভারত।

১১ সালের পর দীর্ঘ একটা সময়। বিশ্বকাপের জন্য মরিয়া হয়েও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পায়নি ভারত। বদল হয়েছে একাধিক অধিনায়ক। তবে, বদলায়নি ভারতের ভাগ্য। গত বছর ঘরের মাটিতে বিশ্বকাপের খুব কাছে গিয়েও, ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে বিশ্বকাপ হাতছাড়া হয়েছিল রোহিতদের।

রোহিতের নেতৃত্বেই এবার সেই বিশ্বকাপ ঘরে তোলে ভারত। বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে এক মাস হয়ে গেলেও তাই রোহিত বন্দনা যেন থামছেই না। যুক্তিতর্কে ভারতের ইতিহাসে ত বটেই বিশ্বের অন্যতম সেরা অধিনায়ক ভাবা হয়ে থাকে মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। এবার ভারতের গ্রেট অলরাউন্ডার রাভি শাস্ত্রি খোদ রোহিতকেও বসিয়ে দিলেন ধোনির কাতারেই। এই ভারতীয় ওপেনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন তিনি।

আইসিসি রিভিউয়েতে রোহিত শর্মা প্রসঙ্গে শাস্ত্রি বলেছেন, ‘ভুলে গেলে চলবে না, কৌশলগত দিক থেকে সে অসাধারণ। সবসময়ের সেরা অধিনায়কদের তালিকায় সে ধোনির পাশেই থাকবে। আপনি যদি জিজ্ঞেস করেন, দুজনের মধ্যে কে সেরা? আমি বলব, সাদা বলের ক্রিকেটে কৌশল সাজানোর প্রসঙ্গে দুজনই সমান-সমান। রোহিতের জন্য আমি এর চেয়ে প্রশংসাসূচক কিছু বলতে পারব না। কারণ আপনারা জানেন, ধোনি কী করেছে এবং কত শিরোপা জিতেছে।’

সাদা বলের ক্রিকেটে বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে রোহিতের আশেপাশেও নেই কেউ, খোদ মহেন্দ্র সিং ধোনিও। ধোনির নেতৃত্বে ৭২ ম্যাচের মধ্যে ৪১টি জিতেছিল ভারত। অন্যদিকে বিশ্বকাপে দলকে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন করা রোহিত ৬২ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করে জয় পেয়েছেন ৪৯ ম্যাচে। এই সংস্করণে বিশ্বের কোনো অধিনায়কের এত ম্যাচ জয়ের রেকর্ড নেই।

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷